A Secret Weapon For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

ক. কোকোডাস্ট বা নারিকেলের ছোবড়ার গুঁড়া - ২৫%

২)তার উপরে একমুঠো নুড়ি পাথর দিতে হবে।

গোলাপ গাছ সূর্যের আলো ভীষন পছন্দ করে। গাছের সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং প্রস্ফুটিত সম্ভাবনার জন্য তাদের সঠিক পরিমাণে সূর্যালোক প্রদান করা অপরিহার্য। গোলাপ গাছ এমন জায়গায় রাখবেন যাতে প্রতিদিন কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ ঘন্টা সরাসরি সূর্যের আলো পায়। পর্যাপ্ত সূর্যালোক শুধুমাত্র দৃঢ় বৃদ্ধিই নয়, ফুলের রঙ এবং সুবাসও বাড়ায়।

কাটিং বা চারা পাওয়ার স্থান: ড্রাগন ফলের সুস্থ ও রোগমুক্ত কাটিং বা চারা বিভিন্ন জায়গায় পাওয়া যায়। তবে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহে অবস্থিত বৃহৎ জার্মপ্লাজম সেন্টার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বিভিন্ন হার্টিকালচার সেন্টার, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন গবেষণা কার্যালয় সহ দেশের বিভিন্ন নার্সারিতে পাওয়া যায়।

ফলটা আসলে কী? ড্রাগন ফ্রুট বা ড্রাগন ফল একধরনের ক্যাকটাসগাছের ফল। এ ফলের অন্য নাম পিটাইয়া। চীনে এই ফলের নাম হুয়ো লং গুয়ো, ভিয়েতনামে থানহ লং। ড্রাগন ফলের জন্ম মধ্য আমেরিকায়। দক্ষিণ এশিয়ার মালয়েশিয়ায় ফলটি প্রবর্তিত হয় বিংশ শতাব্দীর দিকে। বর্তমানে ভিয়েতনামে ফলটি বেশি চাষ হচ্ছে। ভিয়েতনাম ছাড়াও তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, চীন, ইসরাইল, অস্ট্রেলিয়াতেও চাষ হচ্ছে। ২০০৭ সালে বাংলাদেশে প্রথম ড্রাগন ফলের গাছ নিয়ে আসা হয়। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্ম প্লাজম সেন্টারে প্রফেসর ড.

সুস্বাদু ব্ল্যাকবেরি গাছের পরিচর্য়া

ছাঁটাই : ড্রাগন ফলগাছ খুব তাড়াতাড়ি বাড়ে। একটি এক বছর বয়সী গাছ ৩০টি পর্যন্ত শাখা তৈরি করতে পারে। চার বছর বয়সী গাছ ১৩০টি শাখা তৈরি করে। এ দেশে রোপণের ১২ থেকে ১৮ মাস পর ফল ধরতে শুরু করে। ফল তোলা শেষে প্রতিটি গাছের ৪০ থেকে ৫০টি শাখার প্রত্যেকটিতে ১ থেকে ২টি প্রশাখা রেখে বাকিগুলো ছেঁটে দিতে হবে। ছেঁটে দেয়ার পর ছত্রাকনাশক get more info স্প্রে করতে হবে।

কিছু ক্ষেত্রে পলিথিনে রাখা গাছে প্লাস্টিকের ক্যাপ লাগানো থাকে, কেনার পূর্বে তা দেখে নিতে হবে।

কিছু বিষয় আছে যার কারনে মানি প্লান্ট গাছের বৃদ্ধি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেমনঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যালোক না পাওয়া, কম বা বেশি জল দেওয়া, খনিজ পদার্থের ঘাটতি ইত্যাদির জন্য গাছে পাতা হলুদ হয়ে যায়, পাতা অকালে ঝরে পড়ে যায়, পাতার চূড়ায় বাদামী রঙ হয় । এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভাল জৈব সার এবং মাসে এক বার অনুখাদ্য ব্যবহার করতে হবে । এছাড়াও গাছে নিমের তেল স্প্রে করতে হবে।

বারান্দায় ক্যাপসিকাম চাষের সহজ পদ্ধতি

ঔষধিগুণ বিশিষ্ট : অ্যালোভেরা, তুলসী, থানকুনি, চিরতা, স্টিভিয়া, গাইনোরা।

৩. এই ফলে বিদ্যমান প্রোটিন শরীরের যাবতীয় বিপাকীয় কাজে সহায়তা করে।

ক্রমবর্ধমান ঋতুতে (বসন্ত এবং গ্রীষ্ম) মানিপ্ল্যান্ট গাছগুলি নিয়মিত নিষেকের মাধ্যমে উপকৃত হয়। এই সময়ে গাছগুলিতে ২ সপ্তাহে একবার সুষম, জল-দ্রবণীয় সার ব্যবহার করতে হবে। মানিপ্ল্যান্ট এর বৃদ্ধির হার পটের আকৃতির উপর নির্ভর করে। তরল জৈব সার বা গোবর সার অথবা কলার খোসা, ডিমের খোসা প্রভৃতি দিতে পারেন। ডিমের খোসা, ইপসম লবণ এবং বেকিং সোডা এর বৃদ্ধির জন্য খুবই উপকারী।

ড্রাগন ফলে রয়েছে মানব দেহের জন্য নানা রকম উপকারিতা। ড্রাগন ফলে থাকা পুষ্টিগুণ আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হতে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করে থাকে। এছাড়াও রয়েছে অনেক রকম স্বাস্থ্য উপকারিতা। যেগুলো নিচে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *